পাকিস্তানের গুপ্তচরদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন সমাজমাধ্যম প্রভাবী জ্যোতি মলহোত্র। তাঁর বিরুদ্ধেও পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ রয়েছে। পহেলগাঁও কাণ্ডের ঠিক আগেই পাকিস্তান ভ্রমণে গিয়েছিলেন তিনি। এই প্রসঙ্গে এ বার মুখ খুললেন অভিনেত্রী রুপালি গঙ্গোপাধ্যায়।
সমাজমাধ্যমে ক্ষোভ উগরে দিয়ে রুপালি লিখেছেন, “এই ধরনের মানুষ বোঝেন না, পাকিস্তানের প্রতি ওঁদের ভালবাসা কখন ভারতের প্রতি ঘৃণায় বদলে যাবে। প্রথম দিকে তাঁরা ‘শান্তির আশা’র কথা বলবেন। সত্যিই জানি না, দেশের বিরুদ্ধে কত জন এমন গোপনে কাজ করে চলেছেন। এদের একজনকেও ছেড়ে দেওয়া যাবে না।”
দেশের বিরুদ্ধে যাঁরা গোপনে কাজ করছেন, তাঁদের উপযুক্ত শাস্তি দেওয়ার কথাও বলেছেন রুপালি। ছোট পর্দার অভিনেত্রীর এই পোস্টে তাঁর অনুরাগীরা সম্মতি জানান এবং অবিলম্বে যাতে সমস্ত গুপ্তচরদের প্রকাশ্যে আনান হয় সেই দাবি তোলেন।
উল্লেখ্য, জ্যোতির একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। নাম ‘ট্রাভেল উইথ জো’। সেখানে মূলত ভ্রমণের ভিডিয়োই পোস্ট করতেন জ্যোতি। তাঁর অনুগামীর সংখ্যা প্রায় ১ লক্ষ ৩২ হাজার। জ্যোতির ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিয়ো ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে, তিনি মাস দুয়েক আগে, অর্থাৎ পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলায় ২৬ জনের মৃত্যুর ঘটনার আগে পাকিস্তান গিয়েছিলেন। অটারী-ওয়াঘা সীমান্ত পেরিয়ে ও পারে যাওয়া, লাহৌরের আনারকলি বাজার, পাক পঞ্জাবের কটাস রাজ মন্দির ঘুরে দেখার ভিডিয়োও রয়েছে। পাকিস্তানের খাবার এবং ভারত-পাকিস্তানের সংস্কৃতির তুলনা করেও ভিডিয়ো বানিয়েছিলেন ইউটিউবার। তাই তাঁর স্বরূপ প্রকাশ্যে আসার পরে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন নেটাগরিকেরা।
সমাজমাধ্যমে ক্ষোভ উগরে দিয়ে রুপালি লিখেছেন, “এই ধরনের মানুষ বোঝেন না, পাকিস্তানের প্রতি ওঁদের ভালবাসা কখন ভারতের প্রতি ঘৃণায় বদলে যাবে। প্রথম দিকে তাঁরা ‘শান্তির আশা’র কথা বলবেন। সত্যিই জানি না, দেশের বিরুদ্ধে কত জন এমন গোপনে কাজ করে চলেছেন। এদের একজনকেও ছেড়ে দেওয়া যাবে না।”
দেশের বিরুদ্ধে যাঁরা গোপনে কাজ করছেন, তাঁদের উপযুক্ত শাস্তি দেওয়ার কথাও বলেছেন রুপালি। ছোট পর্দার অভিনেত্রীর এই পোস্টে তাঁর অনুরাগীরা সম্মতি জানান এবং অবিলম্বে যাতে সমস্ত গুপ্তচরদের প্রকাশ্যে আনান হয় সেই দাবি তোলেন।
উল্লেখ্য, জ্যোতির একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। নাম ‘ট্রাভেল উইথ জো’। সেখানে মূলত ভ্রমণের ভিডিয়োই পোস্ট করতেন জ্যোতি। তাঁর অনুগামীর সংখ্যা প্রায় ১ লক্ষ ৩২ হাজার। জ্যোতির ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিয়ো ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে, তিনি মাস দুয়েক আগে, অর্থাৎ পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলায় ২৬ জনের মৃত্যুর ঘটনার আগে পাকিস্তান গিয়েছিলেন। অটারী-ওয়াঘা সীমান্ত পেরিয়ে ও পারে যাওয়া, লাহৌরের আনারকলি বাজার, পাক পঞ্জাবের কটাস রাজ মন্দির ঘুরে দেখার ভিডিয়োও রয়েছে। পাকিস্তানের খাবার এবং ভারত-পাকিস্তানের সংস্কৃতির তুলনা করেও ভিডিয়ো বানিয়েছিলেন ইউটিউবার। তাই তাঁর স্বরূপ প্রকাশ্যে আসার পরে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন নেটাগরিকেরা।